ময়মনসিংহ , শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
দশমবারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন নীতিশ কুমার আজ থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের আদলে চলার আহ্বান খসরুর এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে বললেন বদিউল আলম মজুমদার সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে , ট্রাকচালকসহ ৪ জন কারাগারে খায়রুল হকের রায়ে পরতে পরতে ভুল ছিল বললেন ব্যারিস্টার কাজল পুলিশের ওপর হামলা বাড়লে ঘরবাড়ি নিজেরাই পাহারা দিতে হবে বললেন ডিএমপি কমিশনার একই স্থানে বিএনপির দুই গ্রুপের কর্মসূচিতে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা কুমিল্লায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা : আমির খসরু তারেক রহমান জন্মদিনে নারীদের ৫ প্রতিশ্রুতি দিলেন সাফল্য-ব্যর্থতার সমালোচনায় পুরো চিত্র প্রতিফলিত হয় না বললেন শফিকুল আলম
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

হিমালয় সমান প্রত্যাশা নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছিল বললেন সাইফুল হক

সাবেক কূটনীতিক এবং ব্যবসায়ী সাইফুল হক বলেছেন, “সরকার গঠন হয়েছে মানুষের হিমালয় সমান একটা প্রত্যাশা নিয়ে।” সম্প্রতি একটি টেলিভিশন টকশোতে অংশ নিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী, এই সরকারে যারা আছেন, তাদের অধিকাংশেরই অতীতে এই রাজনৈতিক লড়াইয়ের সঙ্গে কোনও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল না, তবুও বিশেষ এক পরিস্থিতিতে সরকার গঠিত হয়েছে জনগণের অধিকার রক্ষার প্রত্যাশা থেকে।

তিনি বলেন, “সরকার গঠন হয়েছে মানুষের বিপুল একটা হিমালয় সমান একটা প্রত্যাশা নিয়ে। প্রত্যাশাটা কী? ১৬ বছর ধরে মানুষ যেই ভোটের অধিকার মানুষ বঞ্চিত হয়েছে, গণতান্ত্রিক অধিকার বঞ্চিত হয়েছে।”

সাইফুল হক বলেন,“আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে, বাস্তবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ১৮০ ডিগ্রি তারা উল্টো দিকে তারা অবস্থান নিয়েছিল। এই যে প্রতারণা, ভণ্ডামি, এবং তারা প্ল্যান করছিল শুধু ২০২৯ সাল না, ২০৪১ সাল পর্যন্ত তারা ক্ষমতায় থাকবেন। মানুষ এই আত্মভরিতা, দম্ভ, অহমিকাকে কিন্তু গ্রহণ করেনি।”

সাইফুল হক বলেন, “ক্ষমতাকে তারা মনে করলেন একটা জমিদারী ব্যবস্থা। পাঁচ বছর পর পর জমিদারী ব্যবস্থার একটা নবায়ন দরকার হয়। ভোটের নাম করে তারা এরকম একটা চূড়ান্ত তামাশার নাটক মঞ্চস্থ করে তারা ক্ষমতাকে কিন্তু নবায়ন করতে চেয়েছেন।”
তিনি বলেন,“এরকম একটা প্রেক্ষিতে এই সরকারের দুটো বড় দাগের কাজ ছিল। অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে একটা সহিংস পরিস্থিতি, সেটাকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনা। আমরা সরকারকে সর্বাত্মক সমর্থন যোগিয়ে আসছি। দু’নম্বর হচ্ছে বাজার নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে জনজীবনের শান্তি এবং স্বস্তিটা দেওয়া।”

তিনি আরো বলেন,“যে ব্যবস্থা আওয়ামী লীগের মতো একটা দলকে, ব্যক্তি শেখ হাসিনার মতো একজন মানুষকে চূড়ান্ত কর্তৃত্ববাদী শাসকে পরিণত করেছে, সেই ব্যবস্থার রাজনৈতিক পরিবর্তন দরকার। রাষ্ট্র, প্রশাসন, সংবিধানের একটা পরিবর্তন করে একটা জবাবদিহিমূলক, গণতান্ত্রিক দায়বদ্ধ এরকম একটা ব্যবস্থার দিকে যেতে হবে।”

“এই কাজে আমরা একটা এন্টারিম গভমেন্ট হিসেবে প্রফেসর ইউনুসের মতো মানুষকে আমরা কিন্তু বেছে নিয়েছি। কেউ না কেউ প্রস্তাব করেছে, আমরা সমর্থন করেছি,উইথ গুড হোপ।”

তিনি বলেন,“বাংলাদেশ যে অবস্থার ভেতরে ছিল, আমাদের এই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত যেমন বিপ্লব হয়, তেমনি প্রতি বিপ্লবও হাটে। আমরা খুবই একটা উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম।”

“আমি নিশ্চয়ই প্রফেসর ইউনুসকে ধন্যবাদ জানাবো। তিনি ফ্রম দা ফাস্ট ডে, যে বার্তাটা ভারতসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে দিতে পেরেছেন,হ্যাঁ, এর মধ্যে কিছু অতিকথন ছিল, আবেগের জায়গা ছিল, বাড়াবাড়ি ছিল। কিন্তু সার কথা যেটা, তিনি মানুষের আকুতিকে ধারণ করতে চেয়েছেন, আমরা আস্থা রাখতে চেয়েছি।”

“বাংলাদেশে কার্যত এখন একটা আধা সামাজিক নৈরাজ্য চলছে। এখনো পর্যন্ত ল অ্যান্ড অর্ডার নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আসেনি। জানমালের নিরাপত্তা এখনো নিশ্চিত হয়নি। মানুষ সরকারকে সহ্য করছিলেন কেন? এটা আমাদের সরকার বলে। সরকারকে কোনোভাবে আমরা ব্যর্থ হতে দিতে চাই না।”

“এই সরকার বিপর্যস্ত হলে এই দায়িত্বটা কিন্তু আমার ঘাড়েও পড়বে, মঞ্জুর ঘাড়েও পড়বে এবং ফারুক ভাইয়ের ঘাড়েও কিন্তু দায়িত্বটা পড়বে। ফলে ইট আওয়ার গভার্মেন্ট। কিন্তু সেই গভার্মেন্টের ক্ষমতার একটা নির্দিষ্ট চৌহদ্দী আছে।”

“আপনার দায়িত্বটা হচ্ছে,আপনি আলাপ-আলোচনা করে, বোঝাপড়া করে নির্বাচন দিবেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার করবেন, সেই জায়গাটায় যাবেন। সুতরাং, যদি আপনি এই ক্ষমতার সীমার বাইরে তাকাতে চান, তাহলে কিন্তু শুধু আপনার জন্য না, পুরো দেশের জন্য বিপদ। তাহলে সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আরও বিভাজন তৈরি হবে, দূরত্ব তৈরি হবে, ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হবে।”

“যারা আমাদের অর্জনকে বিসর্জনে নিয়ে যেতে চান, যারা প্রতিনিয়ত দেশের ভেতরে ও বাইরে থেকে উস্কানি তৈরি করছেন, আমাদের এই অভ্যুত্থানটাকে ব্যর্থ করবার জন্য, সরকারকে আবার ব্যাকফুটে এনে সাপ-লুডুর মতো একদম ৯০ থেকে শূন্যতে নামিয়ে আনতে চান,আমরা এ ধরনের সুযোগ কাউকে দেব না।”

“উপদেষ্টাদেরকে তিনি বলেন, প্রয়োজন ছাড়া কথা কম বলেন, যেটুকু বলবেন দায়-দায়িত্ব নিয়ে বলবেন। সেটা এমন কোন কথা বলবেন না, যেটা প্রফেসর ইউনুসকে বিতর্ক করে, যেটা সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দূরত্বটাকে বাড়িয়ে দেয়, জনগণকে বিভ্রান্ত করে। এবং যারা এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ঘর পুড়িয়ে আলুপোড়া খেতে চায়, সেই সুযোগটা আমরা কাউকে দেব না।”

সাইফুল হকের বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের সাফল্য রক্ষায় রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত দায়বদ্ধতা যেমন প্রতিফলিত হয়েছে, তেমনি এসেছে হুঁশিয়ারি,ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করা মানেই রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও বিভাজনের পথ প্রশস্ত করা।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দশমবারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন নীতিশ কুমার

হিমালয় সমান প্রত্যাশা নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছিল বললেন সাইফুল হক

আপডেট সময় ০২:৫৭:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫

সাবেক কূটনীতিক এবং ব্যবসায়ী সাইফুল হক বলেছেন, “সরকার গঠন হয়েছে মানুষের হিমালয় সমান একটা প্রত্যাশা নিয়ে।” সম্প্রতি একটি টেলিভিশন টকশোতে অংশ নিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী, এই সরকারে যারা আছেন, তাদের অধিকাংশেরই অতীতে এই রাজনৈতিক লড়াইয়ের সঙ্গে কোনও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল না, তবুও বিশেষ এক পরিস্থিতিতে সরকার গঠিত হয়েছে জনগণের অধিকার রক্ষার প্রত্যাশা থেকে।

তিনি বলেন, “সরকার গঠন হয়েছে মানুষের বিপুল একটা হিমালয় সমান একটা প্রত্যাশা নিয়ে। প্রত্যাশাটা কী? ১৬ বছর ধরে মানুষ যেই ভোটের অধিকার মানুষ বঞ্চিত হয়েছে, গণতান্ত্রিক অধিকার বঞ্চিত হয়েছে।”

সাইফুল হক বলেন,“আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে, বাস্তবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ১৮০ ডিগ্রি তারা উল্টো দিকে তারা অবস্থান নিয়েছিল। এই যে প্রতারণা, ভণ্ডামি, এবং তারা প্ল্যান করছিল শুধু ২০২৯ সাল না, ২০৪১ সাল পর্যন্ত তারা ক্ষমতায় থাকবেন। মানুষ এই আত্মভরিতা, দম্ভ, অহমিকাকে কিন্তু গ্রহণ করেনি।”

সাইফুল হক বলেন, “ক্ষমতাকে তারা মনে করলেন একটা জমিদারী ব্যবস্থা। পাঁচ বছর পর পর জমিদারী ব্যবস্থার একটা নবায়ন দরকার হয়। ভোটের নাম করে তারা এরকম একটা চূড়ান্ত তামাশার নাটক মঞ্চস্থ করে তারা ক্ষমতাকে কিন্তু নবায়ন করতে চেয়েছেন।”
তিনি বলেন,“এরকম একটা প্রেক্ষিতে এই সরকারের দুটো বড় দাগের কাজ ছিল। অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে একটা সহিংস পরিস্থিতি, সেটাকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনা। আমরা সরকারকে সর্বাত্মক সমর্থন যোগিয়ে আসছি। দু’নম্বর হচ্ছে বাজার নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে জনজীবনের শান্তি এবং স্বস্তিটা দেওয়া।”

তিনি আরো বলেন,“যে ব্যবস্থা আওয়ামী লীগের মতো একটা দলকে, ব্যক্তি শেখ হাসিনার মতো একজন মানুষকে চূড়ান্ত কর্তৃত্ববাদী শাসকে পরিণত করেছে, সেই ব্যবস্থার রাজনৈতিক পরিবর্তন দরকার। রাষ্ট্র, প্রশাসন, সংবিধানের একটা পরিবর্তন করে একটা জবাবদিহিমূলক, গণতান্ত্রিক দায়বদ্ধ এরকম একটা ব্যবস্থার দিকে যেতে হবে।”

“এই কাজে আমরা একটা এন্টারিম গভমেন্ট হিসেবে প্রফেসর ইউনুসের মতো মানুষকে আমরা কিন্তু বেছে নিয়েছি। কেউ না কেউ প্রস্তাব করেছে, আমরা সমর্থন করেছি,উইথ গুড হোপ।”

তিনি বলেন,“বাংলাদেশ যে অবস্থার ভেতরে ছিল, আমাদের এই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত যেমন বিপ্লব হয়, তেমনি প্রতি বিপ্লবও হাটে। আমরা খুবই একটা উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম।”

“আমি নিশ্চয়ই প্রফেসর ইউনুসকে ধন্যবাদ জানাবো। তিনি ফ্রম দা ফাস্ট ডে, যে বার্তাটা ভারতসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে দিতে পেরেছেন,হ্যাঁ, এর মধ্যে কিছু অতিকথন ছিল, আবেগের জায়গা ছিল, বাড়াবাড়ি ছিল। কিন্তু সার কথা যেটা, তিনি মানুষের আকুতিকে ধারণ করতে চেয়েছেন, আমরা আস্থা রাখতে চেয়েছি।”

“বাংলাদেশে কার্যত এখন একটা আধা সামাজিক নৈরাজ্য চলছে। এখনো পর্যন্ত ল অ্যান্ড অর্ডার নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আসেনি। জানমালের নিরাপত্তা এখনো নিশ্চিত হয়নি। মানুষ সরকারকে সহ্য করছিলেন কেন? এটা আমাদের সরকার বলে। সরকারকে কোনোভাবে আমরা ব্যর্থ হতে দিতে চাই না।”

“এই সরকার বিপর্যস্ত হলে এই দায়িত্বটা কিন্তু আমার ঘাড়েও পড়বে, মঞ্জুর ঘাড়েও পড়বে এবং ফারুক ভাইয়ের ঘাড়েও কিন্তু দায়িত্বটা পড়বে। ফলে ইট আওয়ার গভার্মেন্ট। কিন্তু সেই গভার্মেন্টের ক্ষমতার একটা নির্দিষ্ট চৌহদ্দী আছে।”

“আপনার দায়িত্বটা হচ্ছে,আপনি আলাপ-আলোচনা করে, বোঝাপড়া করে নির্বাচন দিবেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার করবেন, সেই জায়গাটায় যাবেন। সুতরাং, যদি আপনি এই ক্ষমতার সীমার বাইরে তাকাতে চান, তাহলে কিন্তু শুধু আপনার জন্য না, পুরো দেশের জন্য বিপদ। তাহলে সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আরও বিভাজন তৈরি হবে, দূরত্ব তৈরি হবে, ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হবে।”

“যারা আমাদের অর্জনকে বিসর্জনে নিয়ে যেতে চান, যারা প্রতিনিয়ত দেশের ভেতরে ও বাইরে থেকে উস্কানি তৈরি করছেন, আমাদের এই অভ্যুত্থানটাকে ব্যর্থ করবার জন্য, সরকারকে আবার ব্যাকফুটে এনে সাপ-লুডুর মতো একদম ৯০ থেকে শূন্যতে নামিয়ে আনতে চান,আমরা এ ধরনের সুযোগ কাউকে দেব না।”

“উপদেষ্টাদেরকে তিনি বলেন, প্রয়োজন ছাড়া কথা কম বলেন, যেটুকু বলবেন দায়-দায়িত্ব নিয়ে বলবেন। সেটা এমন কোন কথা বলবেন না, যেটা প্রফেসর ইউনুসকে বিতর্ক করে, যেটা সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দূরত্বটাকে বাড়িয়ে দেয়, জনগণকে বিভ্রান্ত করে। এবং যারা এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ঘর পুড়িয়ে আলুপোড়া খেতে চায়, সেই সুযোগটা আমরা কাউকে দেব না।”

সাইফুল হকের বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের সাফল্য রক্ষায় রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত দায়বদ্ধতা যেমন প্রতিফলিত হয়েছে, তেমনি এসেছে হুঁশিয়ারি,ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করা মানেই রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও বিভাজনের পথ প্রশস্ত করা।