ময়মনসিংহ , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
প্রতিটি জেলা- উপজেলায় একজন করে ভিডিও প্রতিনিধি আবশ্যক। যোগাযোগঃ- Email- matiomanuss@gmail.com. Mobile No- 017-11684104, 013-03300539.

নতুন ভাইরাস ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’। এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত ৩০০, সতর্কবার্তা চিকিৎসকদের। নারী ও শিশু বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।

  • অজিফা ইফতাক মিম
  • আপডেট সময় ০৪:১৬:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ১৮ বার পড়া হয়েছে

উগান্ডার বুন্দিবুগিও জেলায় নতুন এই ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়েছে। এর নাম ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’ ভাইরাস। স্থানীয় এ শব্দের অর্থ ‘নাচের মতো শরীর নড়াচড়া করা’।

এরই মধ্যে প্রায় ৩০০ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে জ্বর আসে এবং দেহ কাঁপতে কাঁপতে নাচের মতো অবস্থা হয়। এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা আইএএনএস।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আক্রান্ত খুব দুর্বল হয়ে যায়। এমনকি অবস্থা ভয়াবহ হলে দেহ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যেতে পারে। এ নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে উগান্ডার স্বাস্থ্য বিভাগ।

তবে এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসে কেউ মারা যায়নি। এমনকি এটি ছোঁয়াচে কিনা তাও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে এই ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসায় বিশেষ অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে বলছে, ফ্রান্সে ১৫১৮ সালে প্রায় একইরকম সংক্রমণ দেখা যায়। এই ডিঙ্গা ডিঙ্গার মতোই লক্ষণ ছিল ওই রোগের। সম্প্রতি কঙ্গোতেও এমন ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়েছে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

নতুন ভাইরাস ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’। এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত ৩০০, সতর্কবার্তা চিকিৎসকদের। নারী ও শিশু বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।

আপডেট সময় ০৪:১৬:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪

উগান্ডার বুন্দিবুগিও জেলায় নতুন এই ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়েছে। এর নাম ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’ ভাইরাস। স্থানীয় এ শব্দের অর্থ ‘নাচের মতো শরীর নড়াচড়া করা’।

এরই মধ্যে প্রায় ৩০০ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে জ্বর আসে এবং দেহ কাঁপতে কাঁপতে নাচের মতো অবস্থা হয়। এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা আইএএনএস।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আক্রান্ত খুব দুর্বল হয়ে যায়। এমনকি অবস্থা ভয়াবহ হলে দেহ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যেতে পারে। এ নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে উগান্ডার স্বাস্থ্য বিভাগ।

তবে এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসে কেউ মারা যায়নি। এমনকি এটি ছোঁয়াচে কিনা তাও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে এই ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসায় বিশেষ অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে বলছে, ফ্রান্সে ১৫১৮ সালে প্রায় একইরকম সংক্রমণ দেখা যায়। এই ডিঙ্গা ডিঙ্গার মতোই লক্ষণ ছিল ওই রোগের। সম্প্রতি কঙ্গোতেও এমন ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়েছে।