অনলাইন ডেস্ক 
অভিনেতার মৃত্যুর ৫ বছর কেটে গেলেও ধোঁয়াশা ছিল তার মৃত্যু নিয়ে।গত শনিবার মুম্বাই আদালতকে এই মামলার অন্তিম রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই।
জানিয়ে দিয়েছে, আত্মহত্যাই করেছিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত।
সুশান্তের মত্যুর ঠিক সাত দিন আগেই মৃত্যু হয়েছিল অভিনেতার অফিস সহায়ক দিশা সালিয়ানের। মেয়ের মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটন করতে সম্প্রতি নতুন করে তদন্ত চেয়ে বম্বে হাইকোর্টে পিটিশন দায়ের করেছেন দিশার বাবা। সতীশের নিশানায় রয়েছেন শিবসেনা নেতা আদিত্য ঠাকরে। অন্য দিকে, সুশান্তের তুতো ভাই নীরজ কুমার সিং বাবলুও নতুন করে তদন্তের দাবি করেছিলেন।
সংবাদমাধ্যমের কাছে সুশান্তের ভাই বলেছেন, “ঠাকরে সরকার চেয়েছিল ঘটনা গোপন করতে। তাদের উদ্দেশ্যই ছিল তদন্ত বন্ধ করিয়ে দেওয়া। সুশান্তের মৃত্যুর সঙ্গে দিশার মৃত্যুর যোগ রয়েছে। ১২ তলা থেকে একটা মানুষ পড়ে গেলে তার মৃতদেহের পাশে রক্ত থাকবে। কিন্তু দিশার দেহের পাশের রক্তের ছিঁটেফোটা ছিল না।
এর অর্থ আগেই ওকে খুন করা হয়েছিল।” কিন্তু এর মধ্যেই তদন্তে ইতি টানার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে সিবিআই।
