গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন শতভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হবে।
সেইসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘মাঝে অনেকে জটিলতা বা ১/১১ আনার চেষ্টা করবে। বিষয়টা জেদের ভাত কুত্তা দিয়ে খাওয়ানোর মতো। মানে আমি যেহেতু ক্ষমতায় যাওয়ার সক্ষমতা অর্জন করতে পারিনি, সুতরাং অন্য কাউকে ক্ষমতায় যেতে না দিয়ে প্রয়োজনে হট্টগোল তৈরি করে ১/১১ সৃষ্টি করবো। কিন্তু ষড়যন্ত্র হলেও ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন হবে।’
গণঅধিকারের এই নেতার ভাষায়, ‘এই বয়সে তাদের কারও বেইজ্জতি হওয়ার কোন ইচ্ছে নেই। যেকারণে প্রধান উপদেষ্টা যেভাবে বলেছেন, সেই রোডম্যাপ অনুযায়ী কাজ করবেন। তিনি এর কোন পরিবর্তন করবেন না। সেই সুযোগও তার হাতে নাই। আমি শতভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলছি, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হবে।’
রাশেদ খাঁন তার পোস্টে আরও বলেন, ‘আমি শতভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলছি, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হবে। এবং মাঝে অনেকে জটিলতা বা ১/১১ আনার চেষ্টা করবে। বিষয়টা জেদের ভাত কুত্তা দিয়ে খাওয়ানোর মত। মানে আমি যেহেতু ক্ষমতায় যাওয়ার সক্ষমতা অর্জন করতে পারিনি, সুতরাং অন্য কাউকে ক্ষমতায় যেতে না দিয়ে প্রয়োজনে হট্টগোল তৈরি করে ১/১১ সৃষ্টি করবো। কিন্তু ষড়যন্ত্র হলেও ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে যথাসময়ে নির্বাচন হবে’।
এটা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের ওয়াদা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তিনি কারো ফাঁদে পড়ে ওয়াদা ভঙ্গ করবেন না। বরং রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত অযথা সময় নষ্ট না করে মাঠঘাট, গ্রামগঞ্জে গিয়ে গণমানুষের কাছে নিজের দলের লক্ষ্য উদ্দেশ্য তুলে ধরে জনগণের ম্যানডেট আদায়ের চেষ্টা করা। এর বাইরে নির্বাচন আটকানোর যতো চেষ্টা হবে, এতে নিজের ততো বেশি শক্তি ও সময়ের ক্ষয় হবে।’
রাশেদ খাঁন বলেন, ‘সবচেয়ে উপকৃত হবেন তারা, যারা বাগাড়ম্বর বক্তব্য ও ষড়যন্ত্র করার খোয়াব দেখা বাদ দিয়ে মানুষের কাছে তৃণমূলে দ্বারেদ্বারে ছুটে যাবেন’।